জ্বীন জাতির বিস্ময়কর ঘটনাঃ
আমাদের মধ্যে প্রায়ই প্রচলিত রয়েছে যে জ্বীন জাতি মিষ্টির দোকানে যেয়ে মিষ্টি কিনে খাই।
কথাটা একেবারে ফেলে দেওয়ার মতো কিন্তু হয়। এটা আসলে সম্পূর্ণ বাস্তব ও সত্য ঘটনা।
চলুন জেনে নেওয়া যাক পুরো বিষয়টা। কিন্তু তার আগে জানতে হবে জ্বীনেরা কিসের তৈরি।
জ্বীনেরা মুলতে আগুনের তৈরি। আল্লাহ এদেরকে এমন ভাবে তৈরি করেছেন যাতে করে এদেরকে
কেও দেখতে না পারে। কিন্তু এরা সবাইকে দেখতে পারে। আবার এদের মধ্যে এমন ক্ষমতা রয়েছে যে,
এরা চাইলে মানুষকে তার রূপ দেখাতে পারে। তবে সাধারনত বেশির ভাগ সাপের ছদ্দবেশে থাকতে ভালবাসে।
মানুষের মধ্যে যেমন ভাল মন্ধ জ্বীন রয়েছে তেমনি জ্বীনের মধ্যেও ভাল মন্দ জ্বীন রয়েছে।
আরো একটি বিষয় জানলে অবাক হবেন যে আমাদের প্রায় বেশির ভাগ মানুষের বাড়ির টয়লেটে থাকে অনেক বদ জ্বীন।
ভাল জ্বীন কখনো বাথরুমে থাকে নাহ। এই জন্য বাথরুমে প্রবেশের পূর্বে দোয়া পড়ে ডোকা উচিত।
জ্বীন ও মিষ্টি
জ্বীনের প্রধান খাদ্য হচ্ছে শুকনা গোবর ও হাড়। এই জন্য বিশ্ব নবি হযরত মুহাম্মদ (স.) এই গুলার ওপর মুত্রত্যাগ করতে নিষেধ করেছেন।
কেননা জ্বীনেরা এই খাবার খেয়েই বেচে থাকে। কিন্তু আসলে জ্বীন জাতি মিষ্টি খেতে খুব ভালবাসে। এই জন্য প্রায়ই তাদের মিষ্টির দোকানে আনা গোনা দেখা যাই।
এখন কথা হচ্চে তাহলে তো সাধারন মানুষ ভয় পেয়ে যাওয়ার কথা যদি জ্বীনদের দেখে ফেলে।
হ্যা কথা সত্য। কিন্তু একটা বিষয় বলা হয়নি সেটা হচ্ছে জ্বীন জাতির একটা গুন হচ্ছে। এদের ছায়া দেখা যাই নাহ।
আর অন্যদিকে একটা বিষয় লক্ষ্য করলে দেখবেন যে শহরের বড় বড় মিষ্টির দোকান গুলাতে প্রচুর লাইটিং থাকে।
এর ফলে মানুষের ছায়া নিছে পড়ে নাহ। এই সময় যদি কোন জ্বীন মানুষ সেজে মিষ্টি কিনতে যাই তাহলে কেউইই আর ভয় পাবে নাহ।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে জ্বীন কেন মিষ্টি চুরি করে খাচ্ছে নাহ ??
উত্তরঃ যদি জ্বিন চুরি করে মিষ্টি খায় তাহলে এক সময় ব্যবসায়ীরা ব্যবসায় লস খেয়ে এই পেশা ছেড়ে দেবে তখন আর জ্বীন কোন মিষ্টিই খেতে পারবে নাহ।
তো কেমন লাগলো বন্ধুরা আজেকের বাস্তব গল্পটি। ভাল লাগবে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন নাহ।
পড়ে ফেলুনঃ ভালবাসার পরেও যাকে পাননি তাকে নিয়ে আফসোস করবেন নাহ !